Copyright

Protected by Copyscape Duplicate Content Software You will copy with risks to penalties and criminal procedures.

Sunday, August 31, 2014

Short story: Bhooter Haachi (ভূতের হাঁচি)

অনেক দিন পরে একটা বাংলা গল্প লিখেছি - এক ঘেয়ে কাজ করে হাঁপিয়ে যাচ্ছিলাম - তাই নিশ্রামের জন্যে- কেমন লাগল  জানাবে।

গল্পটার প্রথম অংশ  যখন  Facebook এ দি, সুজয়াদি তার মেয়ে পাখিকে সেটা পড়ে শোনায়।  তখন তার কত প্রশ্ন- 'ভূতের এত হাঁচি হয় কেন ? ভূতের মা ওকে ওষূধ  দেয় নি কেন? ' আমি  তো লিখে খালাস। কিন্তু বুঝতে পারলাম যে এটা গুরু দায়িত্ব। মা মেয়ের সম্পর্ক যেন চিরদিন এমনি থাকে, আর পাখির অনুসন্ধিৎসা  যেন কখনো কম না হয় সেই প্রার্থনা করি...

পাখির জন্যে 

ভূতের হাঁচি

ভুতের খুব মন খারাপ। তার  হাঁচি হয়েছে শুক্রবার থেকে, এখনো যায় নি। অথচ হাঁচি নিয়ে সে ঠিক গিন্নির জন্যে পুকুর থেকে মাছ ধরে আনতে পারছে না।  মাছের কাছে গিয়ে হাঁচি দিলেই সব পো-পো  করে পালাচ্ছে। আর এ তো মানুষের হাঁচি না, এ হলো ভুতের হাঁচি - এক সঙ্গে ৩০- ৪০ টা তো হবেই। তাই সে নাজেহাল।  খুব মন খারাপ করে বুড়ো  বটগাছের  ওপর পা ঝুলিয়ে বসে আছে, আর ভাবছে যে কি করা যায়।

তখন রাত ১০ টা হবে, অপু মাস্টারমশাই এর বাড়ি থেকে অঙ্ক করে ফিরছিল।  খুব কঠিন একটা অঙ্ক তার মাথায় কেবল ঘুরপাক খাচ্ছে। কিছুতেই তার সমাধান মিলছে না, কিন্তু মাস্টারবাবুর  খুব বিশ্বাস- কেউ  যদি পারে তবে অপুই  পারবে। তাই সে খুব চিন্তিত।  সবাই জানে অঙ্ক স্যার খুব কড়া , কিন্তু অপু কে খুব ভালবাসেন। অপু বাধ্য ছেলে।  রোজকার পড়া করে, ক্লাসের ফার্স্ট বয়।  ভূগোল আর অঙ্ক তার খুব প্রিয় বিষয়। সে দিন রাত এটলাস ঘাটাঘাটি করে আর অঙ্ক কষে যায়।  বাংলায় কম নম্বর পায় বলে মার খুব মন খারাপ। উনি বলেন- 'বাঙালির ছেলে ভালো বাংলা লিখতে না পারলে কেমন লাগে?' বাবা বলেন: 'আহা! ওর যা ভালো লাগে পড়তে দাও না! বড় হলে যখন ভাষাটা  বুঝতে শিখবে তখন নিজে থেকেই  বাংলা সাহিত্য পড়বে। '

অপুর দিদি কিন্তু ইয়া মস্ত-মস্ত গল্পের বই, উপন্যাস পড়ে শেষ করে দেয়।  ছুটির দিনে কখনো উপুর হয়ে, কখনো জানালার কার্নিসে বসে, চশমা চোখে দিদি সকাল থেকে সন্ধ্যে খালি গল্পের বই পড়ে।  মা তখন ডেকে ডেকে হয়রান।  'চান করতে যাও, খেতে এসো , এবার বই রেখে একটু ঘুমও , চোখটা আরো যাবে- এবার একটু বিশ্রাম দে,' ইত্যাদি ....

অপু ফিকফিক করে হাঁসে।  তখন দিদির পায়ে আরশোলা ছেড়ে দিলেও দিদি বুঝতে পারবে না।  যেন ধ্যান করছে! অপু মজা করে বলে - 'দেখিস বাল্মীকির মত উইঢিপি হয়ে যাস না যেন!' তাই শুনে দিদি শুধু বলে- হু!

***
এমন করেই অপুর দিন কাটছিল।  সেই দিন রাতের কথায় ফিরি। অপু সাইকেল চালাতে পারে তাই আর ছোটবেলার মত বাবাকে নিতে আসতে হয় না। বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করতে করতে সে দিব্যি কলেজ টিলা- যেখানে স্যারের বাড়ি সেখান থেকে বাড়ি ফিরে আসে।  স্যারের বাড়িটা একটা পুকুরের ধারে।  স্যারকে বলতে শুনেছে যে সেই পুকুরের নাকি এক কালে খুব মাছ ছিল- কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে মাছের সংখ্যা অনেক কমে এসেছে।  আগে বিকেলে দাড়িয়ে অনেক রকম মাছের খেলা দেখা যেত।  এখন কচুরিপানায় সব ঢেকে গেছে। মাছ হয়ত কিছু আছে , তবে পানার জন্যে কিছু দেখা যায় না।  এর একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অপু পড়েছিল : পানার দরুন জলের  তলায়  সূর্যের আলো পৌঁছায় না, সালোকসংশ্লেষ বা photosynthesis হ্রাস পায় , আর তার জন্যে অন্যান্য উদ্ভিদ আর জলজ জীবন বৃদ্ধি পায় না। কিন্তু অপু জানে তার দিদির সেই ফুল খুব পছন্দ। একদিন অপু মনে করে দিদির জন্যে নিয়ে যাবে।


কলেজ টিলা নাম কেন বলি। ১৯৪৭ সালে ত্রিপুরার রাজা মহারাজ বীর বিক্রম কিশোর মানিক্য একটি কলেজের স্থাপনা করেন। তাঁর নামেই কলেজ হয়, সংক্ষিপ্তে এম. বি.বি  কলেজ।কলেজের একপাশে কলেজে কর্মরত অধ্যাপক ও অন্যান্য কর্মচারিদের জন্যে কিছু বাসভবনের নির্মান করা হয়। কলেজ ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা একটি টিলার ওপর অধিষ্ঠিত হওয়ায়  অঞ্চলটার  নাম পরে কলেজ টিলা। টিলার নিচে একটা ক্লাব আছে - মডার্ন  ক্লাব। সেখানে দূর্গা পুজো হয়। পুকুরের ওপর মাচা লাগিয়ে ঠাকুর রাখা হয়।  আবার সেই পুকুরের জলেই বিসর্জন।

Saturday, August 09, 2014

Happy Book Lovers Day

In the stillness of a summer afternoon, in the chatter of a busy street, on a cold winter night when it is snowing outside, when I am happy, when I am sad, when I extend my hand to touch you with my half-closed eyes the first thing in the morning, when I walk in the rain but cover you with my embrace, when you protect me from the scorching sun, when I smell your pages and feelings stir inside, when I weep resting my head on you, when you comfort me in my loneliest nights, when my eyes light up when I talk about you, when I read and reread you but never think I have known you enough-let me count the ways I love you. Happy Book Lovers Day.

***
Also, 10 ways to celebrate

Tuesday, August 05, 2014

Volunteering for non-profits

I have volunteered for a considerable number of non-profits in the past and will continue to do so. I always advice my friends to find time to volunteer because:
  1. Networking: You make new friends. Some of the best friends of my adult life are from volunteer gigs. A common interest is always a good place to start a relationship; personal or professional..
  2. Team spirit: Your ability to work within teams improves. Of course, you don't get paid in money, but you learn and practice skills that are not taught in school. In older days, success meant being competitive. Now, it is all about your ability to bring value to the team. No one likes a genius asshole. The quicker you grasp that, the better it is. 
  3. You learn better time management. Someone said to me recently: 'You organize your time very well.You wear so many hats. I am impressed.' I thought to myself I could have never learned it if I were selfish about sharing my time. You know Parkinson's Law, right? Now, here is the Kar's Law 8.5.14: You can wear as many hats as you let your head.
  4. Self-restraint : You learn to smile better. A good amount of your success depends on being likeable (assuming you are already an established genius asshole. If you are just mediocre, don't bury your ideas in your effort to be likeable. Red flag there.). And trust me, it is a learnable skill. Unfortunately, people will not care if you had a bad day. For them, the moment of truth is when you interact with them. If you appear unsympathetic during that single moment, then they will assign a personality trait that might not be typically yours. Exposing yourself to a diverse mix of personalities improves your self-restraint. You learn to compartmentalize your emotions. The show goes on.
I was offered to be a board member of a non-profit I am associated with, which if I accepted (in my late 20s) would make me the youngest board member. Cool, right? Wrong. Here are a few things to consider why-

 -How aligned is their mission with your career objectives? Because you have to accept, you have a primary responsibility - your regular job.

 -How much willing are you to share your time with the same kind of people? It would become an obligation, at least for me, to stay in touch to facilitate communication and rapport. Are you prepared to be doing that on your days off? Or would you rather be networking within your professional sphere and/or unwinding with your friends? 

 -I understand that volunteering is more about what you believe in, but what if you want your primary identity to be your career? There is nothing wrong in being ambitious and wanting to dedicate a major part of your time in learning new skills required to be more competent at your job. You have to make a trade-off here and by declining some offers you are actually committing to focus on what is really important to you. 

 -Don't get dragged into the agenda of someone else. Have the discipline to say 'no' even if the offer sounds lucrative in the short-term. 

 Lastly, I'd like to say that when money is not the motivation, the power struggles become much more pronounced because humans are attuned to have a social hierarchy. Unfulfilled promises and hurt expectations bring a lot of negativity in your life. Are you willing to be in that environment and try and formulate a new protocol or would you rather be an outsider, observing and taking notes?