People do stupid things when they’re lonely. I have been there. I know it. The shadows crawling on the wall are sometimes the only company you have. You’re willing to pay any price to feel alive and present. Your dignity, your body, your pride. But these are not the currencies that can buy you affection. You learn much later that real intimacy is knowing someone really well. How their faces lit up when they’re happy. How their shoulders droop with the weight of their worlds. How you can comfort them by running your fingers through their hair while they rest their head on your lap. There’s no guarantee that you won’t be lonely again. But you’ll always have something to look forward to.
Bits and pieces is what I have. I have never tried to comprehend the whole of myself at once.I know it will take time. In my journey towards self realization- be a witness and share your thoughts. This has been more than just my web log since May 2005. Some posts are copyright of Genesis Publishers.
Friday, July 26, 2019
Tuesday, July 23, 2019
আত্মীয়-স্বজন
আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন আমাদের বাড়িতে কেউ এলে মা তাকে ভাত না খাইয়ে যেতে দিতেন না, সে যত দূরসম্পর্কের আত্মীয়ই হোক না কেন । এর মধ্যে তুলনামূলক যাদের অবস্থা বেশি ভালো ছিল না তাদের কিছুটা জোর করে- আরো বেশি বেশি করে খাওয়াতেন । আমরা জানতাম যে হয়ত অনেকদিন তার ভালোমন্দ কিছু জোটেনি, তাই ডাল-ভাত-ভাজা-তরকারি-মাছের পর অনেক সময় মা দোকান থেকে রসগোল্লা-পান্তুয়া আনিয়েও খাওয়াতেন । মাকে তখন আমার খুব ভালো লাগত ।
এমন একজন দূরসম্পর্কের আত্মীয় ছিল যার ভীষণ চুরির বাতিক ছিল । দামি গয়না টয়না নয়, খুচরো টাকা পয়সা বা ইমিটেশন জুয়েলারি কিংবা চুলের ক্লিপ - এসব ছোটখাটো জিনিস তার যাওয়ার পর প্রায়ই হাওয়া হয়ে যেত । মা তো একবার তাকে রান্নাঘর থেকে পেঁয়াজ চুরি করতেও দেখেছিলেন । আমি মাকে জিজ্ঞেস করতাম যে,’ তুমি ওকে কিছু বলো না কেন?’ মা তখন খুব গম্ভীর হয়ে বোঝাবার চেষ্টা করতেন যে তার প্রয়োজন আমাদের থেকে বেশি । আমাকে সান্তনা দেওয়ার জন্য বলতেন যে, ‘আচ্ছা, আগামীবার তুমি একটু চোখে চোখে রেখো!’
কিন্তু এরপরও সে এলে মার ব্যবহারে কোন ত্রুটি থাকত না । আমি তখন বুঝতে পারতাম না যে কারোর পরিস্থিতির জন্য সে পুরোপুরি নিজে দায়ী নাও হতে পারে । তার অনেক চাহিদা থাকতে পারে যা তার পক্ষে পূরণ করা সম্ভব নয় । তখন সে অন্যের জিনিস চুরি করার মতলব করে । কিছুটা হয়ত অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায় । না হলে আলু-পেঁয়াজ-লেবু এসব না বলে ব্যাগের মধ্যে কে ঢুকায় ?
যখন কাউকে দেখে মনে হয় যে মনের দিক দিয়ে তারা কত দরিদ্র, কত বিকারগ্রস্ত- তখন ছোটবেলার কথা মনে হয় - হয়ত তার পরিস্থিতির জন্য সে নিজে দায়ী না। হয়ত সে সারাটা জীবন অন্যের জিনিসের প্রতি লোভ করে কাটিয়ে দেবে। এখানে ক্ষতি খুব একটা হয়ত আমার হচ্ছেও না। কিন্তু সবাই জানে কার মনে চোর। সে হয়ত নিজেও জানে এবং মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দেয়। সকল পরিস্থিতিতে মানিয়ে নেওয়া সবার পক্ষে সম্ভব না। কিন্তু নিজেকে বারে বারে লাঞ্চিত করাতে কি সুখ আছে তোমরা বলতে পারো ?
Monday, July 22, 2019
Tuesday, July 02, 2019
জুনোর জন্যে পাত্র চাই
আজকাল জুনোর সন্ধ্যে হলেই কান্নাকাটি শুরু হয়ে যায় I খাবার দিলেও খায় না I বক্তব্য একটাই - ‘দরজা খুলে দাও , আমি বাইরে যাবো ! ‘ টয়লেট এর ব্যবস্থা অন্য জায়গায় আছে, তার জন্যে নিচতলায় যেতে হয় না I তাহলে? তাহলে আর কি - উপযুক্ত মেয়েদের অনেক সময় একটা বয়সে মাথা নষ্ট হয়ে যায় I পড়াশুনা, খাওয়া দাওয়া কিছুই তখন ভালো লাগে না I আমরাও সেই বয়স কাটিয়ে এসেছি কিনা I 😝
আমি বাবাকে বললাম পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যে মেয়ের জন্যে পাত্র চাই I বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম - কি ডিমান্ড তোমাদের? পাত্রের মধ্যে কি কি গুণ থাকা চাই ? বাবা বললেন - চাকরি বাকরি করতে হবে না, ঘরের কাজ ও জানতে হবে না, মেয়েকে মাছ এনেও খাওয়াতে হবে না - শুধু আমাদের জুনোকে একটু সঙ্গ দেবে I এরপর পালিয়ে গেলেও আপত্তি নেই I
শুধু একটাই সমস্যা - বিজ্ঞাপন দেখে না অনেকে মনে করেন ,'এই রে ! অমিতাভ দার মাথাডা এক্কেবারে গেসে !'
We are going to do the responsible thing and get her neutered soon
আমি বাবাকে বললাম পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যে মেয়ের জন্যে পাত্র চাই I বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম - কি ডিমান্ড তোমাদের? পাত্রের মধ্যে কি কি গুণ থাকা চাই ? বাবা বললেন - চাকরি বাকরি করতে হবে না, ঘরের কাজ ও জানতে হবে না, মেয়েকে মাছ এনেও খাওয়াতে হবে না - শুধু আমাদের জুনোকে একটু সঙ্গ দেবে I এরপর পালিয়ে গেলেও আপত্তি নেই I
শুধু একটাই সমস্যা - বিজ্ঞাপন দেখে না অনেকে মনে করেন ,'এই রে ! অমিতাভ দার মাথাডা এক্কেবারে গেসে !'
We are going to do the responsible thing and get her neutered soon
ছবিতে : বন্ধুহীনা জুনো মন খারাপ করে সিঁড়ি তে
Subscribe to:
Posts (Atom)